০৩:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চীনের নান্টং বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এলপিআইয়ের মেধাবী ছাত্র ইমন হোসেন

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: ০৫:০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪
  • / 54

লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট-এর ২০১৯-২০ সেশনের সিভিল টেকনোলজির মেধাবী ছাত্র ইমন হোসেন বর্তমানে চীনের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় নান্টং বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল ডিপার্টমেন্টে অধ্যয়নরত। তিনি লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা ইন ইন্জিনিয়ারিং শেষ করেন। এবং চীনের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে যান। ইমন হোসেন ও পাবলিকিয়ান টুডে-র প্রতিনিধির অনলাইন সাক্ষাৎ তুলে ধরা হলো-

প্রতিনিধি: পলিটেকনিক থেকে চীন এই জার্নিতে কি কোনো সমস্যা ফেইস করেছেন?

উত্তর : না। ডিপ্লোমা পাশের পর লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে চীনে পড়াশোনা জার্নিতে তেমন কোনো সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়নি। প্রসেসিং-এর শুরুতে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়।

প্রতিনিধি: আগে থেকে বাহিরে পড়াশোনার ইচ্ছা ছিল কিনা?

উত্তর : হ্যাঁ। দেশের বাইরে পড়াশোনা করার ইচ্ছে কোভিড পেন্ডামিক সময়ে মাথায় আসে। সেই লক্ষ্য থেকেই অষ্টম পর্বের ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট চলাকালীন ঢাকার উত্তরায় একটা কোচিং সেন্টারে আইইএলটিএস প্রস্তুতি শুরু করি।

প্রতিনিধি: আপনার একাডেমিক রেজাল্ট?

উত্তর : দেশের বাইরে পড়াশোনার জন্যে রেজাল্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনি স্কলারশিপ টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতি সেমিস্টারে ভালো রেজাল্ট করতে হবে। তবে হ্যাঁ আমার আবেদনে ক্ষেত্রে এ গ্রেড ছিলো। এ(-) গ্রেড অন্তত আপনাকে রাখতে হবে। এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিস বা অন্যান্য কারণে স্কলারশীপ পাবেন তবে রেজাল্ট গুরুত্বপূর্ণ।

প্রতিনিধি: আপনার চীনে যাওয়ার প্রসেসটা কেমন ছিল?

উত্তর : প্রতিটি দেশে যাওয়ার প্রসেস আলাদা হলেও যে বিষয় গুলো কমন সেগুলো বলতে পারি। প্রথমে আপনাকে ইউনিভার্সিটি রিক্রুটমেন্ট অনুযায়ী ডকুমেন্টগুলো তৈরি করতে হবে। যেই দেশে যাবেন ইউনিভার্সিটি গুলো তালিকা তৈরি করে ভার্সিটির ওয়েবসাইটে গিয়ে এডমিশনের জন্য যে ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন সেগুলো দিয়ে ইউনিভার্সিটি ওয়েবসাইটে এডমিশন এপ্লাইয়ে স্টুডেন্ট ফাইল ওপেন করে সাবমিটের মাধ্যমে আবেদন সম্পূর্ণ করতে হবে।
সাধারণত ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য যে ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন তা হলো-

১. পাসপোর্ট ( ন্যূনতম ছয় মাস মেয়াদ সম্পন্ন)
২. মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট।
৩. মাধ্যমিক স্কুল এক্সামের মার্কশিট।
৪. উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সার্টিফিকেট।
৫. উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সকল সেমিস্টার মার্কশিট।
৬. একটা বা দুইটা রিকমেন্ডেশন লেটার।
৭. ছয় মাস মেয়াদি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।
৮. মেডিক্যাল সনদ।
৯. ব্যাংক স্টেটমেন্ট ( টাকার পরিমাণ ইউনিভার্সিটি রিকোয়ারমেন্ট)
১০. ফরমাল পাসপোর্ট সাইজ ফটো (সাধারণত সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড)
১১. ল্যাংগুয়েজ প্রফিসিয়েন্সি ( যে দেশে যাবেন সেই দেশের ল্যাঙ্গুয়েজ অথবা ইংলিশ হলে আইইএলটিএস, টোফেল, স্কোর ইউনিভার্সিটির রিক্রুটমেন্ট)

মাস্টার্স ডিগ্রির ক্ষেত্রে উপরে ডকুমেন্টগুলোর সাথে আরো কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন।
১২. থিসিস অথবা পাবলিকেশন।
১৩. এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিস।
১৪. জব এক্সপিরিয়েন্স ( যদি থাকে)।
১৫. GRE বা GMAT।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট ইউনিভার্সিটির উপর নির্ভর করে।

প্রতিনিধি: ফ্যামিলির সাপোর্ট কেমন পেয়েছেন?

উত্তর : আলহামদুলিল্লাহ, আমার ফ্যামিলি আমাকে শুরু থেকেই সমর্থন জানিয়ে আসছে। দেশের বাইরে পড়াশোনার জন্য ফ্যামিলি সাপোর্ট অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় আমাদের ফ্যামিলিকে কনভেন্স করে নিতে হয়।

প্রতিনিধি: আপনার লাইফের টার্নিং পয়েন্ট কোনটা ছিল?

উত্তর: আমার লাইফের টার্নিং পয়েন্ট বলতে উল্লেখযোগ্য কিছু নেই। স্কুল লাইফে মনে হয়েছে ভালো কিছু করতে হবে। চার বছরের ডিপ্লোমা জীবন কখনোই স্মুথ ছিল না। অনেক আফসেট আউট ছিল। এমনকি এখনো জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মত কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে জীবন নিয়ে আমার অনুভূতি সর্বদাই আলহামদুলিল্লাহ।

প্রতিনিধি: ভবিষ্যতে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?

উত্তর : সব সময় চেষ্টা করি নিজের নামে নিজের পরিচয় বহন করতে। ভবিষ্যৎ জীবনে যেন নিজের কাজের মাধ্যমে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারি। সর্বদাই কিছু না কিছু করার মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল,পরিবারের প্রতি দায়িত্ববান, বন্ধু প্রতিপত্তি সমৃদ্ধ মানুষ হিসেবে নিজেকে দেখতে চাই।

প্রতিনিধি: অনুজদের কী পরামর্শ দিতে চান?

উত্তর: অনুজদের জন্য সর্বক্ষণ ভালোবাসা, শুভকামনা থাকবে। সামাজিক মাধ্যমে সময় কাটানোর পাশাপাশি অফলাইনে জীবনটা উপভোগ করবে। আমি যেটা বিশ্বাস করি যার যে যেই বিষয়ে আগ্রহ সে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে আত্মনির্ভরশীল দায়িত্ববান মানুষে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। ফেসবুকে ইনস্টাগ্রামের সাথে লিংকেডিনে নিজেকে আপডেট রাখা। নেটওয়ার্কিং তৈরি করা। নিজের ভিতর সহযোগিতা সহমর্মী ধারণ করে চলা। আমার যারা পরিচিত আছে চীনের স্কলারশিপ সম্পর্কিত তথ্য জানতে চাইলে স্বাচ্ছন্দে জানাই ঠিক তেমন নিজ নিজ অভিজ্ঞতা অনুযায়ী অন্যদের সহযোগিতা করা।

হাসিবুর রশীদ
ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

শেয়ার করুন

চীনের নান্টং বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এলপিআইয়ের মেধাবী ছাত্র ইমন হোসেন

প্রকাশিত: ০৫:০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪

লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট-এর ২০১৯-২০ সেশনের সিভিল টেকনোলজির মেধাবী ছাত্র ইমন হোসেন বর্তমানে চীনের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় নান্টং বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল ডিপার্টমেন্টে অধ্যয়নরত। তিনি লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা ইন ইন্জিনিয়ারিং শেষ করেন। এবং চীনের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে যান। ইমন হোসেন ও পাবলিকিয়ান টুডে-র প্রতিনিধির অনলাইন সাক্ষাৎ তুলে ধরা হলো-

প্রতিনিধি: পলিটেকনিক থেকে চীন এই জার্নিতে কি কোনো সমস্যা ফেইস করেছেন?

উত্তর : না। ডিপ্লোমা পাশের পর লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে চীনে পড়াশোনা জার্নিতে তেমন কোনো সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়নি। প্রসেসিং-এর শুরুতে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়।

প্রতিনিধি: আগে থেকে বাহিরে পড়াশোনার ইচ্ছা ছিল কিনা?

উত্তর : হ্যাঁ। দেশের বাইরে পড়াশোনা করার ইচ্ছে কোভিড পেন্ডামিক সময়ে মাথায় আসে। সেই লক্ষ্য থেকেই অষ্টম পর্বের ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট চলাকালীন ঢাকার উত্তরায় একটা কোচিং সেন্টারে আইইএলটিএস প্রস্তুতি শুরু করি।

প্রতিনিধি: আপনার একাডেমিক রেজাল্ট?

উত্তর : দেশের বাইরে পড়াশোনার জন্যে রেজাল্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনি স্কলারশিপ টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতি সেমিস্টারে ভালো রেজাল্ট করতে হবে। তবে হ্যাঁ আমার আবেদনে ক্ষেত্রে এ গ্রেড ছিলো। এ(-) গ্রেড অন্তত আপনাকে রাখতে হবে। এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিস বা অন্যান্য কারণে স্কলারশীপ পাবেন তবে রেজাল্ট গুরুত্বপূর্ণ।

প্রতিনিধি: আপনার চীনে যাওয়ার প্রসেসটা কেমন ছিল?

উত্তর : প্রতিটি দেশে যাওয়ার প্রসেস আলাদা হলেও যে বিষয় গুলো কমন সেগুলো বলতে পারি। প্রথমে আপনাকে ইউনিভার্সিটি রিক্রুটমেন্ট অনুযায়ী ডকুমেন্টগুলো তৈরি করতে হবে। যেই দেশে যাবেন ইউনিভার্সিটি গুলো তালিকা তৈরি করে ভার্সিটির ওয়েবসাইটে গিয়ে এডমিশনের জন্য যে ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন সেগুলো দিয়ে ইউনিভার্সিটি ওয়েবসাইটে এডমিশন এপ্লাইয়ে স্টুডেন্ট ফাইল ওপেন করে সাবমিটের মাধ্যমে আবেদন সম্পূর্ণ করতে হবে।
সাধারণত ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য যে ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন তা হলো-

১. পাসপোর্ট ( ন্যূনতম ছয় মাস মেয়াদ সম্পন্ন)
২. মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট।
৩. মাধ্যমিক স্কুল এক্সামের মার্কশিট।
৪. উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সার্টিফিকেট।
৫. উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সকল সেমিস্টার মার্কশিট।
৬. একটা বা দুইটা রিকমেন্ডেশন লেটার।
৭. ছয় মাস মেয়াদি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।
৮. মেডিক্যাল সনদ।
৯. ব্যাংক স্টেটমেন্ট ( টাকার পরিমাণ ইউনিভার্সিটি রিকোয়ারমেন্ট)
১০. ফরমাল পাসপোর্ট সাইজ ফটো (সাধারণত সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড)
১১. ল্যাংগুয়েজ প্রফিসিয়েন্সি ( যে দেশে যাবেন সেই দেশের ল্যাঙ্গুয়েজ অথবা ইংলিশ হলে আইইএলটিএস, টোফেল, স্কোর ইউনিভার্সিটির রিক্রুটমেন্ট)

মাস্টার্স ডিগ্রির ক্ষেত্রে উপরে ডকুমেন্টগুলোর সাথে আরো কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন।
১২. থিসিস অথবা পাবলিকেশন।
১৩. এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিস।
১৪. জব এক্সপিরিয়েন্স ( যদি থাকে)।
১৫. GRE বা GMAT।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট ইউনিভার্সিটির উপর নির্ভর করে।

প্রতিনিধি: ফ্যামিলির সাপোর্ট কেমন পেয়েছেন?

উত্তর : আলহামদুলিল্লাহ, আমার ফ্যামিলি আমাকে শুরু থেকেই সমর্থন জানিয়ে আসছে। দেশের বাইরে পড়াশোনার জন্য ফ্যামিলি সাপোর্ট অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় আমাদের ফ্যামিলিকে কনভেন্স করে নিতে হয়।

প্রতিনিধি: আপনার লাইফের টার্নিং পয়েন্ট কোনটা ছিল?

উত্তর: আমার লাইফের টার্নিং পয়েন্ট বলতে উল্লেখযোগ্য কিছু নেই। স্কুল লাইফে মনে হয়েছে ভালো কিছু করতে হবে। চার বছরের ডিপ্লোমা জীবন কখনোই স্মুথ ছিল না। অনেক আফসেট আউট ছিল। এমনকি এখনো জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মত কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে জীবন নিয়ে আমার অনুভূতি সর্বদাই আলহামদুলিল্লাহ।

প্রতিনিধি: ভবিষ্যতে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?

উত্তর : সব সময় চেষ্টা করি নিজের নামে নিজের পরিচয় বহন করতে। ভবিষ্যৎ জীবনে যেন নিজের কাজের মাধ্যমে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারি। সর্বদাই কিছু না কিছু করার মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল,পরিবারের প্রতি দায়িত্ববান, বন্ধু প্রতিপত্তি সমৃদ্ধ মানুষ হিসেবে নিজেকে দেখতে চাই।

প্রতিনিধি: অনুজদের কী পরামর্শ দিতে চান?

উত্তর: অনুজদের জন্য সর্বক্ষণ ভালোবাসা, শুভকামনা থাকবে। সামাজিক মাধ্যমে সময় কাটানোর পাশাপাশি অফলাইনে জীবনটা উপভোগ করবে। আমি যেটা বিশ্বাস করি যার যে যেই বিষয়ে আগ্রহ সে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে আত্মনির্ভরশীল দায়িত্ববান মানুষে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। ফেসবুকে ইনস্টাগ্রামের সাথে লিংকেডিনে নিজেকে আপডেট রাখা। নেটওয়ার্কিং তৈরি করা। নিজের ভিতর সহযোগিতা সহমর্মী ধারণ করে চলা। আমার যারা পরিচিত আছে চীনের স্কলারশিপ সম্পর্কিত তথ্য জানতে চাইলে স্বাচ্ছন্দে জানাই ঠিক তেমন নিজ নিজ অভিজ্ঞতা অনুযায়ী অন্যদের সহযোগিতা করা।

হাসিবুর রশীদ
ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট