০৬:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাবির ক্যান্টিনে গোশতের সঙ্গে রান্না হয় দশ টাকার নোট

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: ০১:০৩:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪
  • / 38

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্টিনের নিম্নমানের খাবার বিতর্কে নতুনযুক্ত হলো খাসির মাংসে ১০টাকার নোট।  ক্যান্টিনে কখনো পচা মাছ, কখনো পচা মাংস আবার কখনো খাবারে পরিবেশন করা হয় বিভিন্ন ধরনের বস্তু,আর এ নিয়ে বির্তক থাকেই সারাবছর।

খাসির মাংসে ১০টাকার নোট পাওয়া নিয়ে,  ক্যান্টিন মালিকের দাবি, টাকা রান্না হয়নি। উড়ে এসে পরিবেশন করা প্লেটে পড়তে পারে।

শুক্রবার (২৮ জুন) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মোহাম্মদ মুহসিন হলের ক্যান্টিনে খেতে যান শামীম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২য় বর্ষের এক শিক্ষার্থী।তিনি ক্যান্টিনে বসে খাবার অর্ডার করলে তিনি গোশতেরে সঙ্গে মেশানো দশ টাকার একটি নোট দেখতে পান।

শামীমের দাবি, মাংসের সঙ্গে দশ টাকার এ নোটটি রান্না হয়েছে। অনেকটা মজার ছলে তিনি বলেন, খাসির মাংসের সাথে মসলাস্বরূপ দশ টাকার এ নোট রন্ধনশিল্পে নতুন এক রেসিপি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যতগুলো হল রয়েছে তারমধ্যে হাজী মোহাম্মদ মুহসিন হলের খাবার সবচেয়ে নিম্নমানের। এ ব্যাপারে হল প্রশাসনের নেই কোনো পদক্ষেপ। এ হলের ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকে।

তবে ক্যান্টিন মালিক  রিপন হোসেন বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি জানান, এরকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। খাবার যেখান থেকে দেওয়া হয় সেখান থেকে হয়তো টাকা উড়ে মাংসের প্লেটে পড়তে পারে। টাকা তো কাগজ, এটি রান্না করলে আস্ত থাকতো না। তার দাবি, আগের থেকে খাবারের মান এখন যথেষ্ট  ভালো।

শেয়ার করুন

ঢাবির ক্যান্টিনে গোশতের সঙ্গে রান্না হয় দশ টাকার নোট

প্রকাশিত: ০১:০৩:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্টিনের নিম্নমানের খাবার বিতর্কে নতুনযুক্ত হলো খাসির মাংসে ১০টাকার নোট।  ক্যান্টিনে কখনো পচা মাছ, কখনো পচা মাংস আবার কখনো খাবারে পরিবেশন করা হয় বিভিন্ন ধরনের বস্তু,আর এ নিয়ে বির্তক থাকেই সারাবছর।

খাসির মাংসে ১০টাকার নোট পাওয়া নিয়ে,  ক্যান্টিন মালিকের দাবি, টাকা রান্না হয়নি। উড়ে এসে পরিবেশন করা প্লেটে পড়তে পারে।

শুক্রবার (২৮ জুন) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মোহাম্মদ মুহসিন হলের ক্যান্টিনে খেতে যান শামীম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২য় বর্ষের এক শিক্ষার্থী।তিনি ক্যান্টিনে বসে খাবার অর্ডার করলে তিনি গোশতেরে সঙ্গে মেশানো দশ টাকার একটি নোট দেখতে পান।

শামীমের দাবি, মাংসের সঙ্গে দশ টাকার এ নোটটি রান্না হয়েছে। অনেকটা মজার ছলে তিনি বলেন, খাসির মাংসের সাথে মসলাস্বরূপ দশ টাকার এ নোট রন্ধনশিল্পে নতুন এক রেসিপি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যতগুলো হল রয়েছে তারমধ্যে হাজী মোহাম্মদ মুহসিন হলের খাবার সবচেয়ে নিম্নমানের। এ ব্যাপারে হল প্রশাসনের নেই কোনো পদক্ষেপ। এ হলের ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকে।

তবে ক্যান্টিন মালিক  রিপন হোসেন বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি জানান, এরকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। খাবার যেখান থেকে দেওয়া হয় সেখান থেকে হয়তো টাকা উড়ে মাংসের প্লেটে পড়তে পারে। টাকা তো কাগজ, এটি রান্না করলে আস্ত থাকতো না। তার দাবি, আগের থেকে খাবারের মান এখন যথেষ্ট  ভালো।