১১:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রি-অ্যাডের জালে দুই ব্যাচ, স্পেশাল সাপ্লি পরীক্ষার দাবি শিক্ষার্থীদের

মো. মাহদী হাসান চৌধুরী
  • প্রকাশিত: ১১:১২:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫
  • / 671

উপাচার্যের সঙ্গে বৈঠক শিক্ষার্থীরা

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৭ ও ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা রি-অ্যাড থেকে মুক্তি পেতে পুনরায় স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার দাবি জানিয়েছেন। সম্প্রতি দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফলাফল প্রকাশের পর অনেক শিক্ষার্থীর ফেল করার কারণে শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

গত ৫ মে প্রকাশিত দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফলাফলে উঠে আসে ভয়াবহ এক চিত্র। দেখা যায়, প্রায় ২২৩ জন শিক্ষার্থী এক বা একাধিক বিষয়ে ফেল করেছেন এবং ৩৫ জনের অধিক শিক্ষার্থী রি-অ্যাড হয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফেলের হার দেখা গেছে ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং-১, টেক্সটাইল টেস্টিং অ্যান্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল এবং ওয়েট প্রসেসিং-১ বিষয়ে।

ফলাফলের পরিণতিতে বুটেক্সের দুই ব্যাচের শিক্ষার্থীরা পড়েছেন চরম শিক্ষাগত সংকটে। অনেক শিক্ষার্থী রিটেকের কবলে পড়ে রি-অ্যাড হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছেন। এতে তারা একদিকে যেমন নিজ ব্যাচ থেকে বিচ্ছিন্ন হচ্ছেন, অন্যদিকে পড়তে বাধ্য হচ্ছেন ভিন্ন কারিকুলামে চলা জুনিয়র ব্যাচের সঙ্গে, যার সঙ্গে কোনো একাডেমিক সামঞ্জস্য নেই। ফলে শিক্ষার্থীরা মারাত্মক মানসিক ও একাডেমিক বিপর্যয়ের শিকার হচ্ছেন।

৪৮ ব্যাচের একজন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ফলাফল প্রকাশে দেরি করে আমাদের দুই মাস আমাদের মূল ব্যাচের সঙ্গে ক্লাস করানো হলো। এরপর জানানো হলো আমরা রি-অ্যাড হয়ে গেছি! এখন আমাদের জুনিয়রদের সঙ্গে ক্লাস করতে বলা হচ্ছে, যাদের সিলেবাসই আলাদা। জুনিয়রদের সেমিস্টার প্রায় অর্ধেক শেষ ক্লাস টেস্টও অনেক শেষ। এখন না পারছি নিজের ব্যাচে থাকতে, না পারছি নতুন ব্যাচে ঠিকভাবে যুক্ত হতে। পুরো একাডেমিক ক্যারিয়ার এভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। আমরা চাই, আমাদের রিটেক বিষয়গুলোতে স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নিয়ে আমাদের ব্যাচে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।

আরও পড়ুন: ‘টেক্সবিজ ২০২৫’-এ যুক্ত হলো নতুন দুই সেগমেন্ট: আর্টিকেল লেখা ও পোস্টার প্রেজেন্টেশন

৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী অয়ন বিশ্বাস বলেন, সাপ্লিমেন্টারি সিস্টেমটা কেন দরকার? আমরা জানি, ৪৭ ও ৪৮ ব্যাচের কারিকুলাম এক, এবং ৪৯ থেকে ওবিই কারিকুলাম চালু হয়েছে। ৪৮ ব্যাচ ইতোমধ্যে বর্তমান কারিকুলামের ৫০% শেষ করে ফেলেছে। এখন তারা যদি রি-অ্যাড হয়ে ৪৯ ব্যাচে যায়, তাহলে তাদের অনেক কোর্স ভিন্ন হয়ে যাবে। এতে সমন্বয় করতে গিয়ে বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে, যেমন কোর্সের ক্রেডিট সংখ্যা বদলে যেতে পারে। বর্তমানে ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং-১ ও ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং-২ দুটি কোর্স থাকলেও, ওবিই কারিকুলামে কেবল একটি ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং কোর্স আছে। ফলে ভবিষ্যতে তাদের টোটাল ক্রেডিট কম হতে পারে। অনেক শিক্ষার্থী একই কোর্স কোডে পড়ালেখা করছে, কিন্তু ওবিইতে সেই কোর্সের কোড ও সিলেবাসই আলাদা। এ অবস্থায় উচ্চতর শিক্ষার জন্য যারা বিদেশে আবেদন করবে, তাদের এই কোর্স কোডের কারণে বড় ধরনের ভোগান্তি পোহাতে হতে পারে। এইসব নানাবিধ সমস্যার কথা বিবেচনা করে ৪৭ ও ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ কারিকুলামে পড়ালেখা শেষ করার সুযোগ দেওয়া উচিত। রি-অ্যাড সিস্টেম শিথিল করা যেতে পারে অথবা সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার মাধ্যমে রি-অ্যাড আটকানোর একটা সুযোগ দিতে হবে।

৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী আলভী আহমেদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর মূল উদ্দেশ্যই ছিল শিক্ষার্থীদের ইয়ার ক্রাশ ঠেকানো। আর শিক্ষার্থীরা একাধিক বিষয়ে ফেল করলেই এই ইয়ার ক্রাশের সম্ভাবনা তৈরি হয়। আমি এখন ৩-১-এ পড়ছি। ১-১ থেকেই দেখে আসছি, বুটেক্সের শিক্ষার্থীরা প্রচুর সংখ্যায় রিটেক খাচ্ছে। এমনও দেখেছি, আশি জনের বিভাগে প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থীর এক বা একাধিক বিষয়ে রিটেক রয়েছে। সিজিপিএ’র কথা না-ই বললাম। অথচ এখানে সারাদেশের সেরা মেধাবীরা ভর্তি হয়। অনেকেই সিকেরুয়েট, ঢাবির মত শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিয় সাবজেক্ট ছেড়ে এখানে আসে। তাই শিক্ষার্থীদের মেধা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তাহলে প্রশ্ন উঠে—এই শিক্ষার্থীরা এত ফেল করছে কেন?

আজ দুপুরে এই দাবিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মুহাম্মদ জুলহাস উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করেন। উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। শিক্ষার্থীদের সমস্যা বিভাগীয় প্রধানদের জানাতে হবে। বিভাগীয় প্রধানরা যদি প্রয়োজন মনে করেন, তাহলে আমি অবশ্যই পরীক্ষা নিতে পারব।
তিনি আরও বলেন, তোমাদের এই সমস্যা সমাধানে আমার বিন্দুমাত্র অবহেলা থাকবে না। আমি আগামী সপ্তাহে বিভাগীয় প্রধান ও ডিনদের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করব।

প্রসঙ্গত গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর, ডিন ও বিভাগীয় প্রধানদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, ৪৮তম ব্যাচ থেকে শুরু করে ওপরের প্রতিটি ব্যাচের প্রতি লেভেলে একবার করে স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই সিদ্ধান্ত একাডেমিক কাউন্সিলের ৭৪তম সভায় অনুমোদিত হয় এবং এরপর ২৪ নভেম্বর থেকে লেভেল-২ এর স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পাবলিকিয়ান টুডে/ এম

শেয়ার করুন

রি-অ্যাডের জালে দুই ব্যাচ, স্পেশাল সাপ্লি পরীক্ষার দাবি শিক্ষার্থীদের

প্রকাশিত: ১১:১২:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৭ ও ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা রি-অ্যাড থেকে মুক্তি পেতে পুনরায় স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার দাবি জানিয়েছেন। সম্প্রতি দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফলাফল প্রকাশের পর অনেক শিক্ষার্থীর ফেল করার কারণে শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

গত ৫ মে প্রকাশিত দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফলাফলে উঠে আসে ভয়াবহ এক চিত্র। দেখা যায়, প্রায় ২২৩ জন শিক্ষার্থী এক বা একাধিক বিষয়ে ফেল করেছেন এবং ৩৫ জনের অধিক শিক্ষার্থী রি-অ্যাড হয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফেলের হার দেখা গেছে ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং-১, টেক্সটাইল টেস্টিং অ্যান্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল এবং ওয়েট প্রসেসিং-১ বিষয়ে।

ফলাফলের পরিণতিতে বুটেক্সের দুই ব্যাচের শিক্ষার্থীরা পড়েছেন চরম শিক্ষাগত সংকটে। অনেক শিক্ষার্থী রিটেকের কবলে পড়ে রি-অ্যাড হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছেন। এতে তারা একদিকে যেমন নিজ ব্যাচ থেকে বিচ্ছিন্ন হচ্ছেন, অন্যদিকে পড়তে বাধ্য হচ্ছেন ভিন্ন কারিকুলামে চলা জুনিয়র ব্যাচের সঙ্গে, যার সঙ্গে কোনো একাডেমিক সামঞ্জস্য নেই। ফলে শিক্ষার্থীরা মারাত্মক মানসিক ও একাডেমিক বিপর্যয়ের শিকার হচ্ছেন।

৪৮ ব্যাচের একজন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ফলাফল প্রকাশে দেরি করে আমাদের দুই মাস আমাদের মূল ব্যাচের সঙ্গে ক্লাস করানো হলো। এরপর জানানো হলো আমরা রি-অ্যাড হয়ে গেছি! এখন আমাদের জুনিয়রদের সঙ্গে ক্লাস করতে বলা হচ্ছে, যাদের সিলেবাসই আলাদা। জুনিয়রদের সেমিস্টার প্রায় অর্ধেক শেষ ক্লাস টেস্টও অনেক শেষ। এখন না পারছি নিজের ব্যাচে থাকতে, না পারছি নতুন ব্যাচে ঠিকভাবে যুক্ত হতে। পুরো একাডেমিক ক্যারিয়ার এভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। আমরা চাই, আমাদের রিটেক বিষয়গুলোতে স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নিয়ে আমাদের ব্যাচে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।

আরও পড়ুন: ‘টেক্সবিজ ২০২৫’-এ যুক্ত হলো নতুন দুই সেগমেন্ট: আর্টিকেল লেখা ও পোস্টার প্রেজেন্টেশন

৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী অয়ন বিশ্বাস বলেন, সাপ্লিমেন্টারি সিস্টেমটা কেন দরকার? আমরা জানি, ৪৭ ও ৪৮ ব্যাচের কারিকুলাম এক, এবং ৪৯ থেকে ওবিই কারিকুলাম চালু হয়েছে। ৪৮ ব্যাচ ইতোমধ্যে বর্তমান কারিকুলামের ৫০% শেষ করে ফেলেছে। এখন তারা যদি রি-অ্যাড হয়ে ৪৯ ব্যাচে যায়, তাহলে তাদের অনেক কোর্স ভিন্ন হয়ে যাবে। এতে সমন্বয় করতে গিয়ে বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে, যেমন কোর্সের ক্রেডিট সংখ্যা বদলে যেতে পারে। বর্তমানে ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং-১ ও ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং-২ দুটি কোর্স থাকলেও, ওবিই কারিকুলামে কেবল একটি ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং কোর্স আছে। ফলে ভবিষ্যতে তাদের টোটাল ক্রেডিট কম হতে পারে। অনেক শিক্ষার্থী একই কোর্স কোডে পড়ালেখা করছে, কিন্তু ওবিইতে সেই কোর্সের কোড ও সিলেবাসই আলাদা। এ অবস্থায় উচ্চতর শিক্ষার জন্য যারা বিদেশে আবেদন করবে, তাদের এই কোর্স কোডের কারণে বড় ধরনের ভোগান্তি পোহাতে হতে পারে। এইসব নানাবিধ সমস্যার কথা বিবেচনা করে ৪৭ ও ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ কারিকুলামে পড়ালেখা শেষ করার সুযোগ দেওয়া উচিত। রি-অ্যাড সিস্টেম শিথিল করা যেতে পারে অথবা সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার মাধ্যমে রি-অ্যাড আটকানোর একটা সুযোগ দিতে হবে।

৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী আলভী আহমেদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর মূল উদ্দেশ্যই ছিল শিক্ষার্থীদের ইয়ার ক্রাশ ঠেকানো। আর শিক্ষার্থীরা একাধিক বিষয়ে ফেল করলেই এই ইয়ার ক্রাশের সম্ভাবনা তৈরি হয়। আমি এখন ৩-১-এ পড়ছি। ১-১ থেকেই দেখে আসছি, বুটেক্সের শিক্ষার্থীরা প্রচুর সংখ্যায় রিটেক খাচ্ছে। এমনও দেখেছি, আশি জনের বিভাগে প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থীর এক বা একাধিক বিষয়ে রিটেক রয়েছে। সিজিপিএ’র কথা না-ই বললাম। অথচ এখানে সারাদেশের সেরা মেধাবীরা ভর্তি হয়। অনেকেই সিকেরুয়েট, ঢাবির মত শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিয় সাবজেক্ট ছেড়ে এখানে আসে। তাই শিক্ষার্থীদের মেধা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তাহলে প্রশ্ন উঠে—এই শিক্ষার্থীরা এত ফেল করছে কেন?

আজ দুপুরে এই দাবিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মুহাম্মদ জুলহাস উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করেন। উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। শিক্ষার্থীদের সমস্যা বিভাগীয় প্রধানদের জানাতে হবে। বিভাগীয় প্রধানরা যদি প্রয়োজন মনে করেন, তাহলে আমি অবশ্যই পরীক্ষা নিতে পারব।
তিনি আরও বলেন, তোমাদের এই সমস্যা সমাধানে আমার বিন্দুমাত্র অবহেলা থাকবে না। আমি আগামী সপ্তাহে বিভাগীয় প্রধান ও ডিনদের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করব।

প্রসঙ্গত গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর, ডিন ও বিভাগীয় প্রধানদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, ৪৮তম ব্যাচ থেকে শুরু করে ওপরের প্রতিটি ব্যাচের প্রতি লেভেলে একবার করে স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই সিদ্ধান্ত একাডেমিক কাউন্সিলের ৭৪তম সভায় অনুমোদিত হয় এবং এরপর ২৪ নভেম্বর থেকে লেভেল-২ এর স্পেশাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পাবলিকিয়ান টুডে/ এম