০৮:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সমাজে ধর্ষণ কেন বেড়ে চলছে?

তানজিল কাজী, ডিআইইউ প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: ০১:৩০:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫
  • / 107

ধর্ষণ—শব্দটি শোনামাত্রই আতঙ্ক, ক্ষোভ ও অসহায়ত্বের অনুভূতি জাগে। সম্প্রতি বাংলাদেশে ধর্ষণের ঘটনা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে, বিশেষ করে শিশুরা এর শিকার হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি, বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতা এবং আইনের দুর্বল প্রয়োগের ফলে ধর্ষকরা সহজেই পার পেয়ে যাচ্ছে। এ কারণেই অপরাধীরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।

বর্তমানে নারীরা শুধু রাস্তাঘাটে নয়, নিজ ঘরেও নিরাপদ নয়। সারাক্ষণ এক অজানা আতঙ্ক তাদের গ্রাস করে রাখে। ধর্ষণের ঘটনা ক্রমাগত বাড়ছে, অথচ অপরাধীদের যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে না। আইনের ফাঁকফোকর গলে অপরাধীরা বেরিয়ে আসছে, যা সমাজে ভয়ানক বার্তা দিচ্ছে—ধর্ষকদের কোনো ভয় নেই! হঠাৎ কেন ধর্ষণের সংখ্যা বাড়লো এই বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত তুলে ধরেছেন -তানজিল কাজী

সাম্প্রতিক সময়ে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। চারদিকে শুধুই চিৎকার, হাহাকার—নারী ও শিশুরা নরপশুদের শিকার হচ্ছে। বৃদ্ধা, তরুণী, এমনকি অবুঝ শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না। কেন হচ্ছে এসব? আইনশৃঙ্খলার অবনতিই ধর্ষণের অন্যতম কারণ। ২৪শে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা অপরাধ বাড়িয়ে দিয়েছে। ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়া, ক্ষমতার অপব্যবহার ও ভিক্টিমদের ভয় দেখিয়ে মামলা তুলে নেওয়াও অপরাধীদের সাহস বাড়াচ্ছে। সামাজিক মান-সম্মানের ভয়ে অনেক ভিক্টিম চুপ করে থাকে, যা অপরাধীদের আরও বেপরোয়া করে তুলছে।
ধর্ষণের আরেকটি বড় কারণ বিকৃত যৌন মানসিকতা ও পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা। পর্নোগ্রাফির আসক্তি থেকে অনেকেই বিকৃত ফ্যান্টাসিতে ভোগে, যা শিশু ধর্ষণের মতো অপরাধের জন্ম দেয়। শিশুরা অবুঝ ও দুর্বল হওয়ায় সহজেই শিকার হয়, যা অনেক ক্ষেত্রে প্রাণহানির কারণও হয়ে দাঁড়ায়।
এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে পরিবার, সমাজ ও সরকারকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। শিশুদের সুরক্ষায় অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। ধর্ষকদের দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। একমাত্র কঠোর আইন প্রয়োগ এবং সামাজিক সচেতনতার মাধ্যমে এই অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব। এখনই সময় আওয়াজ তোলার—”ধর্ষকের শাস্তি একটাই: মৃত্যু, মৃত্যু!”
তৌহিদ ইবনে হুমাউন
শিক্ষার্থী,ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

ধর্ষণের সংখ্যা বাড়ার পেছনে প্রধান কারণ হলো বিচারহীনতা, নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক সমাজব্যবস্থা, পর্নোগ্রাফির অপব্যবহার, ও শিক্ষার অভাব। অপরাধীরা কঠোর শাস্তি না পাওয়ায় তারা আরও সাহসী হয়ে ওঠে। পরিবার ও সমাজেও ভুক্তভোগীদের দোষারোপ করার প্রবণতা দেখা যায়, যা অপরাধীদের নিরুৎসাহিত করার পরিবর্তে উল্টো উৎসাহিত করে।
এই অপরাধ রোধে দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা জরুরি। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই সম্মতির শিক্ষা দিতে হবে। পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। নারীদের স্বনির্ভর ও আত্মরক্ষায় প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন। সর্বোপরি, ধর্ষণকে লজ্জার বিষয় না ভেবে অপরাধীকে সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে, যাতে সমাজেই তাদের জন্য জায়গা না থাকে।
শ্রেয়া ঘোষ
শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজেস,যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন ক্রমশই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। নারী যেন দিন দিন ভোগ্যপণ্যে পরিণত হচ্ছে, কোথাও তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। কোমলমতি শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না, তারা অপরাধীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।
নারী ও শিশু নির্যাতন বাড়ার অন্যতম কারণ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতা ও বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা। আইন অনুযায়ী, ১৮০ দিনের মধ্যে বিচারকাজ শেষ করার কথা থাকলেও বাস্তবে তা বছরের পর বছর লেগে যায়। অনেক ক্ষেত্রে ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের আসামিরা জামিন পেয়ে যায়, যা অপরাধের মাত্রা আরও বাড়িয়ে তোলে।
ধর্ষণের শিকার নারী ও শিশুরা সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়। অনেক পরিবার মামলা করতেও ভয় পায়, কারণ অপরাধীরা অর্থের বিনিময়ে মামলা মিটিয়ে নিতে চাপ দেয় বা হুমকি দেয়। ফলে অসহায় পরিবারগুলো আইনি ব্যবস্থা নিতে পারে না, অপরাধীরাও আরও সাহসী হয়ে ওঠে।
যে নারীরা সমাজ ও দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা গেলে প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব নয়। নারী ও শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব।
শ্রাবণী আক্তার মীম
শিক্ষার্থী,সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ,ফরিদপুর

ধর্ষণ শুধু একটি অপরাধ নয়, এটি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন। সমাজে ধর্ষণের হার বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ কাজ করছে। নারীদের প্রতি অসম্মান, সচেতনতার অভাব এবং আইনগত শিক্ষার ঘাটতি এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। অনেকেই ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নকে তুচ্ছভাবে দেখেন, যা অপরাধীদের উৎসাহিত করে।
আইন প্রয়োগের দুর্বলতা, বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, এবং ভিকটিম-ব্লেমিং অপরাধীদের শাস্তি থেকে রক্ষা পাওয়ার সুযোগ করে দেয়। এছাড়া, অনলাইনে অশ্লীল কনটেন্ট ও সাইবার বুলিং যৌন নিপীড়নের প্রবণতা বাড়াচ্ছে।
এই ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা বৃদ্ধি, দ্রুত বিচার নিশ্চিতকরণ এবং সামাজিক সচেতনতা গড়ে তোলা জরুরি।
আয়েশা সিদ্দিকা মিষ্টি
শিক্ষার্থী,ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,কুষ্টিয়া

শেয়ার করুন

সমাজে ধর্ষণ কেন বেড়ে চলছে?

প্রকাশিত: ০১:৩০:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫

ধর্ষণ—শব্দটি শোনামাত্রই আতঙ্ক, ক্ষোভ ও অসহায়ত্বের অনুভূতি জাগে। সম্প্রতি বাংলাদেশে ধর্ষণের ঘটনা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে, বিশেষ করে শিশুরা এর শিকার হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি, বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতা এবং আইনের দুর্বল প্রয়োগের ফলে ধর্ষকরা সহজেই পার পেয়ে যাচ্ছে। এ কারণেই অপরাধীরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।

বর্তমানে নারীরা শুধু রাস্তাঘাটে নয়, নিজ ঘরেও নিরাপদ নয়। সারাক্ষণ এক অজানা আতঙ্ক তাদের গ্রাস করে রাখে। ধর্ষণের ঘটনা ক্রমাগত বাড়ছে, অথচ অপরাধীদের যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে না। আইনের ফাঁকফোকর গলে অপরাধীরা বেরিয়ে আসছে, যা সমাজে ভয়ানক বার্তা দিচ্ছে—ধর্ষকদের কোনো ভয় নেই! হঠাৎ কেন ধর্ষণের সংখ্যা বাড়লো এই বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত তুলে ধরেছেন -তানজিল কাজী

সাম্প্রতিক সময়ে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। চারদিকে শুধুই চিৎকার, হাহাকার—নারী ও শিশুরা নরপশুদের শিকার হচ্ছে। বৃদ্ধা, তরুণী, এমনকি অবুঝ শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না। কেন হচ্ছে এসব? আইনশৃঙ্খলার অবনতিই ধর্ষণের অন্যতম কারণ। ২৪শে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা অপরাধ বাড়িয়ে দিয়েছে। ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়া, ক্ষমতার অপব্যবহার ও ভিক্টিমদের ভয় দেখিয়ে মামলা তুলে নেওয়াও অপরাধীদের সাহস বাড়াচ্ছে। সামাজিক মান-সম্মানের ভয়ে অনেক ভিক্টিম চুপ করে থাকে, যা অপরাধীদের আরও বেপরোয়া করে তুলছে।
ধর্ষণের আরেকটি বড় কারণ বিকৃত যৌন মানসিকতা ও পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা। পর্নোগ্রাফির আসক্তি থেকে অনেকেই বিকৃত ফ্যান্টাসিতে ভোগে, যা শিশু ধর্ষণের মতো অপরাধের জন্ম দেয়। শিশুরা অবুঝ ও দুর্বল হওয়ায় সহজেই শিকার হয়, যা অনেক ক্ষেত্রে প্রাণহানির কারণও হয়ে দাঁড়ায়।
এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে পরিবার, সমাজ ও সরকারকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। শিশুদের সুরক্ষায় অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। ধর্ষকদের দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। একমাত্র কঠোর আইন প্রয়োগ এবং সামাজিক সচেতনতার মাধ্যমে এই অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব। এখনই সময় আওয়াজ তোলার—”ধর্ষকের শাস্তি একটাই: মৃত্যু, মৃত্যু!”
তৌহিদ ইবনে হুমাউন
শিক্ষার্থী,ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

ধর্ষণের সংখ্যা বাড়ার পেছনে প্রধান কারণ হলো বিচারহীনতা, নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক সমাজব্যবস্থা, পর্নোগ্রাফির অপব্যবহার, ও শিক্ষার অভাব। অপরাধীরা কঠোর শাস্তি না পাওয়ায় তারা আরও সাহসী হয়ে ওঠে। পরিবার ও সমাজেও ভুক্তভোগীদের দোষারোপ করার প্রবণতা দেখা যায়, যা অপরাধীদের নিরুৎসাহিত করার পরিবর্তে উল্টো উৎসাহিত করে।
এই অপরাধ রোধে দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা জরুরি। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই সম্মতির শিক্ষা দিতে হবে। পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। নারীদের স্বনির্ভর ও আত্মরক্ষায় প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন। সর্বোপরি, ধর্ষণকে লজ্জার বিষয় না ভেবে অপরাধীকে সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে, যাতে সমাজেই তাদের জন্য জায়গা না থাকে।
শ্রেয়া ঘোষ
শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজেস,যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন ক্রমশই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। নারী যেন দিন দিন ভোগ্যপণ্যে পরিণত হচ্ছে, কোথাও তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। কোমলমতি শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না, তারা অপরাধীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।
নারী ও শিশু নির্যাতন বাড়ার অন্যতম কারণ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতা ও বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা। আইন অনুযায়ী, ১৮০ দিনের মধ্যে বিচারকাজ শেষ করার কথা থাকলেও বাস্তবে তা বছরের পর বছর লেগে যায়। অনেক ক্ষেত্রে ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের আসামিরা জামিন পেয়ে যায়, যা অপরাধের মাত্রা আরও বাড়িয়ে তোলে।
ধর্ষণের শিকার নারী ও শিশুরা সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়। অনেক পরিবার মামলা করতেও ভয় পায়, কারণ অপরাধীরা অর্থের বিনিময়ে মামলা মিটিয়ে নিতে চাপ দেয় বা হুমকি দেয়। ফলে অসহায় পরিবারগুলো আইনি ব্যবস্থা নিতে পারে না, অপরাধীরাও আরও সাহসী হয়ে ওঠে।
যে নারীরা সমাজ ও দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা গেলে প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব নয়। নারী ও শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব।
শ্রাবণী আক্তার মীম
শিক্ষার্থী,সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ,ফরিদপুর

ধর্ষণ শুধু একটি অপরাধ নয়, এটি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন। সমাজে ধর্ষণের হার বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ কাজ করছে। নারীদের প্রতি অসম্মান, সচেতনতার অভাব এবং আইনগত শিক্ষার ঘাটতি এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। অনেকেই ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নকে তুচ্ছভাবে দেখেন, যা অপরাধীদের উৎসাহিত করে।
আইন প্রয়োগের দুর্বলতা, বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, এবং ভিকটিম-ব্লেমিং অপরাধীদের শাস্তি থেকে রক্ষা পাওয়ার সুযোগ করে দেয়। এছাড়া, অনলাইনে অশ্লীল কনটেন্ট ও সাইবার বুলিং যৌন নিপীড়নের প্রবণতা বাড়াচ্ছে।
এই ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা বৃদ্ধি, দ্রুত বিচার নিশ্চিতকরণ এবং সামাজিক সচেতনতা গড়ে তোলা জরুরি।
আয়েশা সিদ্দিকা মিষ্টি
শিক্ষার্থী,ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,কুষ্টিয়া