১২:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রশাসনের মুচলেকা দিয়ে মুক্তি।

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: ০৫:৩৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪
  • / 39

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ১৪ জুলাইয়ে জিরো পয়েন্ট এলাকায় এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগে আবু বকর ত্বহার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তাকে ধরে প্রক্টর অফিসে নিয়ে যান। অভিযুক্ত ত্বহা ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের উচ্চমান সহকারী হিসাবে কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য আজকে প্রশাসনিক ভবনে এসেছিলেন। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষার্থীদের দাবি, ত্বহা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এবং বাংলার মুখ উপগ্রুপের নেতা হিসেবে অতীতে হল দখল ও বিভিন্ন অন্যায় কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন।

অপরদিকে অভিযুক্ত ত্বহার বড় ভাই, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন এসময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তাদের বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা দপ্তরের প্রহরী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। ইয়াসিন দাবি করেন যে, তিনি শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে কথা বলতে এসেছেন, নিজের ভাইকে বাঁচানোর জন্য নয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন,সুস্পষ্ট কোন অভিযোগ ও প্রমান না থাকায় আমরা মুচলেকা দিয়ে তাকে নিরাপদে পৌঁছিয়ে দেই।

এ ঘটনাটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যকার উত্তেজনাকে আরও স্পষ্ট করেছে।

নাফিউল ইকবাল
চবি প্রতিনিধি।

শেয়ার করুন

সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রশাসনের মুচলেকা দিয়ে মুক্তি।

প্রকাশিত: ০৫:৩৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ১৪ জুলাইয়ে জিরো পয়েন্ট এলাকায় এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগে আবু বকর ত্বহার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তাকে ধরে প্রক্টর অফিসে নিয়ে যান। অভিযুক্ত ত্বহা ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের উচ্চমান সহকারী হিসাবে কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য আজকে প্রশাসনিক ভবনে এসেছিলেন। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষার্থীদের দাবি, ত্বহা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এবং বাংলার মুখ উপগ্রুপের নেতা হিসেবে অতীতে হল দখল ও বিভিন্ন অন্যায় কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন।

অপরদিকে অভিযুক্ত ত্বহার বড় ভাই, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন এসময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তাদের বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা দপ্তরের প্রহরী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। ইয়াসিন দাবি করেন যে, তিনি শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে কথা বলতে এসেছেন, নিজের ভাইকে বাঁচানোর জন্য নয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন,সুস্পষ্ট কোন অভিযোগ ও প্রমান না থাকায় আমরা মুচলেকা দিয়ে তাকে নিরাপদে পৌঁছিয়ে দেই।

এ ঘটনাটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যকার উত্তেজনাকে আরও স্পষ্ট করেছে।

নাফিউল ইকবাল
চবি প্রতিনিধি।