০১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পোষ্য কোটা বাতিল হলো শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: ০১:২২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 24

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) সিন্ডিকেট সভায় আগামী ভর্তি পরীক্ষার জন্য কোটাব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, পোষ্য কোটা সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা হয়েছে। আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১১ শতাংশের বেশি কোটাব্যবস্থা কার্যকর ছিল।

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোটার সংখ্যা কমিয়ে তা আরও যৌক্তিক করা হয়েছে। সংশোধিত কোটা ব্যবস্থায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোটা তিন শতাংশ, প্রতিবন্ধী কোটা এক শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং উপজাতি কোটা এক শতাংশ রাখা হয়েছে। তবে কোটায় প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধাতালিকা থেকে সেই আসন পূরণ করা হবে।

প্রসঙ্গত, শেকৃবিতে আগে ১১ শতাংশের বেশি কোটা ব্যবস্থা কার্যকর ছিল। এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কোটার পরিমাণ কমিয়ে তা আরও যৌক্তিক করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শেকৃবি প্রশাসনকে এ সিদ্ধান্তের জন্য শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ ধন্যবাদ জানিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত শেকৃবির ভর্তি প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ ও ন্যায়সংগত করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

শাহরিয়ার ইমন
শেকৃবি

শেয়ার করুন

পোষ্য কোটা বাতিল হলো শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রকাশিত: ০১:২২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) সিন্ডিকেট সভায় আগামী ভর্তি পরীক্ষার জন্য কোটাব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, পোষ্য কোটা সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা হয়েছে। আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১১ শতাংশের বেশি কোটাব্যবস্থা কার্যকর ছিল।

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোটার সংখ্যা কমিয়ে তা আরও যৌক্তিক করা হয়েছে। সংশোধিত কোটা ব্যবস্থায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোটা তিন শতাংশ, প্রতিবন্ধী কোটা এক শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং উপজাতি কোটা এক শতাংশ রাখা হয়েছে। তবে কোটায় প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধাতালিকা থেকে সেই আসন পূরণ করা হবে।

প্রসঙ্গত, শেকৃবিতে আগে ১১ শতাংশের বেশি কোটা ব্যবস্থা কার্যকর ছিল। এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কোটার পরিমাণ কমিয়ে তা আরও যৌক্তিক করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শেকৃবি প্রশাসনকে এ সিদ্ধান্তের জন্য শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ ধন্যবাদ জানিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত শেকৃবির ভর্তি প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ ও ন্যায়সংগত করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

শাহরিয়ার ইমন
শেকৃবি