০২:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোন বিভাগের জন্য অর্ধশত,কোন বিভাগের জন্য একটি আসনও বরাদ্দ হয়নি চবির হলগুলোতে।

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: ০৭:৫১:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪
  • / 30

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) গত ৪ অক্টোবর (শুক্রবার) সন্ধ্যায় হল বরাদ্দের ফলাফল প্রকাশের পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এই ফলাফলে দেখা যায় নানাবিধ বৈষম্য। অনুষদভিত্তিক একাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতে বরাদ্দ প্রকাশ করা হয়, যার ফলে যেসব বিভাগের শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেজাল্ট ভালো, তারাই হলে সিট পেয়েছে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ এখানে বৈষম্যের শিকার হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় অনুষদ হওয়ার পরেও সোহরাওয়ার্দী হলে তাদের জন্য বরাদ্দ মাত্র ৩৭০টি আসন।
তাদের দাবি, বঙ্গবন্ধু হল কে কলার ফ্যাকাল্টির জন্য ঘোষণা করা হোক অথবা সমন্বিত ও সুষমভাবে আসন বন্টন করা হোক। তাছাড়া এই বৈষম্য দূর করা সম্ভব না।

সমাজবিজ্ঞান অনুষদের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের, এবং কলা অনুষদের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ফলাফল তুলনামূলকভাবে ভালো হওয়াও অধিকাংশ সিট তারাই বরাদ্দ পায়। একই অনুষদে অনেক বিভাগ আছে যারা একটি আসনও বরাদ্দ পায় নি। যার কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নানাবিধ ক্ষোভের প্রকাশ পায় ও গতকাল মধ্যরাতে জিরো পয়েন্টে অবস্থান করে স্লোগানের মাধ্যমে তাদের দাবিগুলো পেশ করে।

প্রক্টোরিয়াল টিম পরিস্থিতি শান্ত করতে চাইলে শিক্ষার্থীরা লিখিতভাবে তাদের দাবি জানায়। তারা বলেন, সম্মিলিতভাবে সিট বণ্টন করতে হবে, নতুবা বঙ্গবন্ধু হলকে কলা অনুষদের জন্য বরাদ্দ করতে হবে। এছাড়াও, সকল বিভাগের জন্য আনুপাতিক হারে সিট বরাদ্দ দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা আজকের বরাদ্দ বাতিল করে নতুন রূপরেখা তৈরির দাবি জানায় এবং এই সিদ্ধান্তের আলোকে ৫ অক্টোবর (শনিবার) বিকাল ৫টার মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেয়।

শেয়ার করুন

কোন বিভাগের জন্য অর্ধশত,কোন বিভাগের জন্য একটি আসনও বরাদ্দ হয়নি চবির হলগুলোতে।

প্রকাশিত: ০৭:৫১:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) গত ৪ অক্টোবর (শুক্রবার) সন্ধ্যায় হল বরাদ্দের ফলাফল প্রকাশের পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এই ফলাফলে দেখা যায় নানাবিধ বৈষম্য। অনুষদভিত্তিক একাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতে বরাদ্দ প্রকাশ করা হয়, যার ফলে যেসব বিভাগের শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেজাল্ট ভালো, তারাই হলে সিট পেয়েছে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ এখানে বৈষম্যের শিকার হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় অনুষদ হওয়ার পরেও সোহরাওয়ার্দী হলে তাদের জন্য বরাদ্দ মাত্র ৩৭০টি আসন।
তাদের দাবি, বঙ্গবন্ধু হল কে কলার ফ্যাকাল্টির জন্য ঘোষণা করা হোক অথবা সমন্বিত ও সুষমভাবে আসন বন্টন করা হোক। তাছাড়া এই বৈষম্য দূর করা সম্ভব না।

সমাজবিজ্ঞান অনুষদের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের, এবং কলা অনুষদের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ফলাফল তুলনামূলকভাবে ভালো হওয়াও অধিকাংশ সিট তারাই বরাদ্দ পায়। একই অনুষদে অনেক বিভাগ আছে যারা একটি আসনও বরাদ্দ পায় নি। যার কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নানাবিধ ক্ষোভের প্রকাশ পায় ও গতকাল মধ্যরাতে জিরো পয়েন্টে অবস্থান করে স্লোগানের মাধ্যমে তাদের দাবিগুলো পেশ করে।

প্রক্টোরিয়াল টিম পরিস্থিতি শান্ত করতে চাইলে শিক্ষার্থীরা লিখিতভাবে তাদের দাবি জানায়। তারা বলেন, সম্মিলিতভাবে সিট বণ্টন করতে হবে, নতুবা বঙ্গবন্ধু হলকে কলা অনুষদের জন্য বরাদ্দ করতে হবে। এছাড়াও, সকল বিভাগের জন্য আনুপাতিক হারে সিট বরাদ্দ দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা আজকের বরাদ্দ বাতিল করে নতুন রূপরেখা তৈরির দাবি জানায় এবং এই সিদ্ধান্তের আলোকে ৫ অক্টোবর (শনিবার) বিকাল ৫টার মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেয়।