০৩:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ববির সাবেক রেজিস্ট্রার মনিরুলের নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগের অনুসন্ধানে দুদক

এনামুল হোসেন, ববি প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: ০৭:১০:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
  • / 54

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) সাবেক রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামের কর্মকালে ঘুষ, দুর্নীতি ও নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।  

অভিযোগের তদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও নথি চেয়ে গত ৩০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে সংস্থাটি।দুদক বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল কাইয়ুম হাওলাদারের স্বাক্ষরিত চিঠিতে মনিরুল ইসলামের রেজিস্ট্রার থাকাকালীন সময়ের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য একজন কর্মকর্তাকে নিয়োগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। 

আরো পড়ুন : ট্রাম্পের পাঁচ দফা নির্দেশনা সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্টের কাছে

দুদকের পক্ষ থেকে যেসব নথি চাওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো:

১. ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগের যাবতীয় কাগজপত্র। এর মধ্যে রয়েছে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, প্রার্থীদের তালিকা (সামারি সিট), সিলেকশন বোর্ডের সুপারিশ ও প্রতিবেদন এবং প্রার্থীদের দাখিল করা অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নথি।
২. মনিরুল ইসলামের কার্যকালে সেকশন অফিসার, কম্পিউটার অপারেটর, এমএলএসএস ও গার্ডেনার পদে নিয়োগ সংক্রান্ত সকল প্রকার রেকর্ডপত্র।
৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারারের গাড়ি ব্যবহারের রেজিস্ট্রার বা লগ বই।
৪. ২০১৮ সালে মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে উত্থাপিত যৌন হয়রানির অভিযোগের প্রেক্ষিতে গঠিত উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন।
দুদকের চিঠিতে এই সকল নথিপত্র গত ১২ মে তারিখের মধ্যে তাদের কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল।

পাবলিকিয়ান টুডে/ এম

শেয়ার করুন

ববির সাবেক রেজিস্ট্রার মনিরুলের নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগের অনুসন্ধানে দুদক

প্রকাশিত: ০৭:১০:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) সাবেক রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামের কর্মকালে ঘুষ, দুর্নীতি ও নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।  

অভিযোগের তদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও নথি চেয়ে গত ৩০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে সংস্থাটি।দুদক বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল কাইয়ুম হাওলাদারের স্বাক্ষরিত চিঠিতে মনিরুল ইসলামের রেজিস্ট্রার থাকাকালীন সময়ের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য একজন কর্মকর্তাকে নিয়োগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। 

আরো পড়ুন : ট্রাম্পের পাঁচ দফা নির্দেশনা সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্টের কাছে

দুদকের পক্ষ থেকে যেসব নথি চাওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো:

১. ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগের যাবতীয় কাগজপত্র। এর মধ্যে রয়েছে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, প্রার্থীদের তালিকা (সামারি সিট), সিলেকশন বোর্ডের সুপারিশ ও প্রতিবেদন এবং প্রার্থীদের দাখিল করা অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নথি।
২. মনিরুল ইসলামের কার্যকালে সেকশন অফিসার, কম্পিউটার অপারেটর, এমএলএসএস ও গার্ডেনার পদে নিয়োগ সংক্রান্ত সকল প্রকার রেকর্ডপত্র।
৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারারের গাড়ি ব্যবহারের রেজিস্ট্রার বা লগ বই।
৪. ২০১৮ সালে মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে উত্থাপিত যৌন হয়রানির অভিযোগের প্রেক্ষিতে গঠিত উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন।
দুদকের চিঠিতে এই সকল নথিপত্র গত ১২ মে তারিখের মধ্যে তাদের কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল।

পাবলিকিয়ান টুডে/ এম