০২:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঈদের ছুটি কাটিয়ে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

নূর ই আলম, ইবি প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: ০৬:০৫:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
  • / 24


ঈদের ছুটি কাটিয়ে ক্যাম্পাসে ফেরার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের স্নাতক ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাশেদুল ইসলাম। তার বাড়ি জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায়।

সোমবার (১৬ জুন) কুষ্টিয়া থেকে ক্যাম্পাসে আসার পথে বিত্তিপাড়া নামক স্থানে এই দূর্ঘটনা ঘটে। পরে তাকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

জানা যায়, রাশেদ রাতের ট্রেনে জয়পুরহাট থেকে পোড়াদহ পর্যন্ত আসেন। পরবর্তীতে সেখান থেকে কুষ্টিয়া যান। সেখান থেকে শ্যামলি পরিবহনে উঠে ক্যাম্পাসের দিকে আসছিলেন। তিনি বাসের ইঞ্জিন কাভারে বসেছিলেন। পরবর্তীতে বিত্তিপাড়া নামক এলাকায় বাসটির সাথে একটি ট্রাকের ধাক্কা লাগে। ইঞ্জিন কাভারে বসার কারণে একপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পরে যান।

আরও জানা যায়, রাশেদের মুখের চোয়াল ভেতরে দুই/তিন খন্ড হয়ে গেছে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে৷ হাসপাতালে আসা পর্যন্ত জ্ঞান ছিল। পরে প্রায় আধাঘন্টা পর ডাক্তার পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন।

শেয়ার করুন

ঈদের ছুটি কাটিয়ে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

প্রকাশিত: ০৬:০৫:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫


ঈদের ছুটি কাটিয়ে ক্যাম্পাসে ফেরার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের স্নাতক ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাশেদুল ইসলাম। তার বাড়ি জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায়।

সোমবার (১৬ জুন) কুষ্টিয়া থেকে ক্যাম্পাসে আসার পথে বিত্তিপাড়া নামক স্থানে এই দূর্ঘটনা ঘটে। পরে তাকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

জানা যায়, রাশেদ রাতের ট্রেনে জয়পুরহাট থেকে পোড়াদহ পর্যন্ত আসেন। পরবর্তীতে সেখান থেকে কুষ্টিয়া যান। সেখান থেকে শ্যামলি পরিবহনে উঠে ক্যাম্পাসের দিকে আসছিলেন। তিনি বাসের ইঞ্জিন কাভারে বসেছিলেন। পরবর্তীতে বিত্তিপাড়া নামক এলাকায় বাসটির সাথে একটি ট্রাকের ধাক্কা লাগে। ইঞ্জিন কাভারে বসার কারণে একপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পরে যান।

আরও জানা যায়, রাশেদের মুখের চোয়াল ভেতরে দুই/তিন খন্ড হয়ে গেছে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে৷ হাসপাতালে আসা পর্যন্ত জ্ঞান ছিল। পরে প্রায় আধাঘন্টা পর ডাক্তার পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন।