Chittagong University Club Alliance-এর আয়োজনে “চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ১০০ দিন: প্রাপ্তি ও সীমাবদ্ধতা” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- প্রকাশিত: ০৫:১৪:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
- / 17
সভায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সহশিক্ষামূলক সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ ইয়াহিয়া আখতার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. কামাল উদ্দিন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন চবি প্রক্টর প্রফেসর ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ এবং ছাত্র-ছাত্রী পরামর্শ ও নির্দেশনা কেন্দ্রের পরিচালক ড. মো. আনোয়ার হোসেন। অনুষ্ঠানে চবি সহকারী প্রক্টর সাইদ বিন কামাল চৌধুরী স্যারও উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালনের মাধ্যমে প্রোগ্রামটি শুরু হয়। পরবর্তীতে সহশিক্ষামূলক সংগঠনের প্রতিনিধিরা তাদের সংগঠনের কার্যক্রম, আনুষ্ঠানিক পরিচিতি এবং মহান জুলাই বিপ্লবের স্মৃতিচারণ উপস্থাপন করেন।
সভায় চবি ক্লাব অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ দিনের কার্যক্রম নিয়ে একটি রিপোর্ট চবি প্রশাসনের কাছে উপস্থাপন করা হয়।
চবি ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক মোঃ আনোয়ার শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে নবগঠিত প্রশাসনকে অভিনন্দন জানান এবং উত্থাপিত দাবিগুলো নিয়ে কাজ করার আশ্বাস দেন। চবি প্রক্টর প্রফেসর ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি ও বাস্তবতা তুলে ধরেন।
উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, “ক্লাবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়কে অনেকাংশে সহায়তা করে, এবং প্রশাসন সবসময় জবাবদিহিতার মধ্যে থাকতে চায়।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক সমস্যা সমাধান হবে যদি শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে। এই লক্ষ্যে প্রশাসনের উদ্যোগে আজ চাকসু নিয়ে একটি মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।”
মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ ইয়াহিয়া আখতার বলেন, “চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাবগুলো যদি নতুন আগত শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করতে পারে, তা তাদের ক্যারিয়ারের জন্য সহায়ক হবে। এ বিষয়ে প্রশাসন ক্লাবগুলোকে সর্বাত্মক সহায়তা করতে আগ্রহী।”
প্রোগ্রামটি সঞ্চালনা করেন মো. আরাফাত ইসলাম রিফাত এবং আনজুমান্দ আছেমা তামান্না।
অনুষ্ঠানে চবি ক্লাব অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে চবি প্রশাসনের ১০০ দিনের কার্যক্রম নিয়ে একটি রিপোর্ট উপস্থাপন করা হয়।